দাকোপ উপজেলার কালাবগীর যুব ফাউন্ডেশনকে সর্বস্তরের জনগণের অভিনন্দন
দাকোপ উপজেলার কালাবগীর যুব ফাউন্ডেশনকে সর্বস্তরের জনগণের অভিনন্দন!!
***ডেস্ক রিপোর্ট ***
হে যুবক তুমিই পারবে সত্যকে চিনিয়ে আনতে, তুমিই পারবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে ন্যায়কে প্রতিষ্ঠিত করতে। সাদুবাদ জানাই কালাবগী যুব ফাউন্ডেশনকে।
শেষ পর্যন্ত কুমিরে আক্রমণে নিহত খায়রুলের আট মাসের সন্তান সম্ভাব্য স্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন দাকোপ উপজেলার কালিবগি যুব ফাউন্ডেশন।
গত ইং ২৭ জুন মঙ্গলবার রাতে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে কুমিরের মুখে পড়ে খায়রুল। সে দাকোপ উপজেলার কালাবগী গ্রামের আরশাদ আলী মোড়লের পুত্র।
এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, খায়রুল ইসলাম মোড়ল হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান, সে দিন মজুরী কাজ করেন। নদীতে জাল টেনে মানুষের বাড়ি কাজ করে কোন কায়দায় চলছিলো তার সংসার।
গত এক বছর পূর্বে বিবাহ করেছিল খায়রুল। এখন তার স্ত্রী ৫ মাসের আত্নসত্তা। এমন সময় হারিয়ে গেল স্ত্রীর জীবন থেকে, সুখদুখের ছাবি কাটি খায়রুল। এক মাত্র ওই জানে যার ব্যাথা লাগে। আর যে হয় এমন পরিস্থিতির স্বীকার।
বাবা হারিয়েছে তার,একটু সুখের থাকার বাতাস,মা হারিয়েছে স্নেহময় আদরের ডাক মা ‘মাগো! স্ত্রী হারিয়েছে সকল ভালো বাসা মহব্বত। আর শশুর শাশুড়ী হারিয়েছে তাদের মেয়ের বেঁচে থাকার সকল সম্ভবনা।
এমন এক মহূর্তে এক দল সাহসী যুবক যাদের কথা, যাদের প্রচেষ্টার কথা সুনামের তারিপ না করলে চলে না।
যে যুবকেরা দাকোপের সুতারখালী ইউনিয়নের অন্যায় অপরাধ, সত্যের সাথে মোকাবিলা করে এক সুন্দর দৃষ্টান্তর ভালো কিছু একের পর এক উপহার দিয়ে চলেছেন মানুষের।
আমি বলছি, কালাবগী যুব ফাউন্ডেশনের কথা। এই এক ঝাঁক সাহসী যুবকেরা নিয়েছেন,খায়রুল মোড়লের স্ত্রীর দায়-দায়িত্ব সব। দেখাশোনা ও খোঁজ খবর নিচ্ছেন খায়রুলের পরিবারের।
দাকোপ উপজেলার সকল শ্রেণির মানুষ কালাবগি যুব ফাউন্ডেশনের সাহসী যুবকদের সংগঠনকে এমন মহৎ একটি কাজের সাদুবাদ ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।