দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের খোনা ফকির বাড়ি ইটের রাস্তার সাইড মেরামতের কথা বলে টাকা আদায়

 

ডেস্ক রিপোর্টঃ পানখালী ইউনিয়নের খোনা গ্রামের ফকির বাড়ি ইটের রাস্তা সাইড মেরামতের জন্য জনগনের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকার নেওয়ার অভিযোগ উঠিছে।

দাকোপ উপজেলার ১ নং পামখালী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের খোনা গ্রামের ফকির বাড়ি মোস্তফার বাড়ি পর্যন্ত। ইটের রাস্তা সাইড মেরামতের জন্য ওই এলাকার ইউপি সদস্য রাশেদুল ইসলামের কথা মত মোস্তফা নামের এক ব্যক্তি টাকা আদায় করার অভিযোগ উঠে।

মোস্তফা সাংবাদিকদের বলেন, আমি তার দল করেছি, আমি তার লোক দীর্ঘ দিন এ রাস্তা কাঁদা মাটি ছিল। আমার মুখের দিকে তাকিয়ে এ রাস্তা ইটের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

পরে পাড়া মহল্লায় আরো কয়েকটি ঘরে সরাসরি খবর নিয়ে জানা যায়, মোস্তফা নিজেও তার ছেলেকে দিয়ে টাকা আদায়ের জন্য প্রত্যেক বাড়িতে পাঠিয়েছেন।

অতিরিক্ত টাকা আদায়ের বিষয় ওই পাড়ার কয়েকজন সাংবাদিকদের জানান, অনেকে টাকা দিতে অনিচ্ছুক প্রকাশ করলে, মোস্তফা ফকিরের সাথে তর্কবিতর্ক ও কথা-কাটাকাটি হয়।

পরে কেহ কেহ টাকা দিলেও কয়েকজন টাকা না দিয়ে উপরমহলে জানান। এবং এ বিষয় স্থানীয় ভাবে আলোচনা হয়।

এলাকায় খবর নিয়ে আরো জানা যায়, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া হতদরিদ্রদের বরাদ্দকৃত খাবার পানির ট্যাংকি টাকার বিনিময়ে বিতরণের অভিযোগ এলাকাবাসির।

পানির ট্যাংকির তালিকায় থাকা কয়েকজন সরাসরি বলেছেন, মেম্বারকে টাকা দিতে হবে।মেম্বার বলেছেন অফিস খরচ আছে।

সব মিলে ইউপি সদস্য রাশেদুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাস্তা করতে বাজেট এক লাখ টাকা,খরচ হয়েছে এক লাখের বেশি। আমার পকেট থেকে আরো বিশ-ত্রিশ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেছে।

খাবার পানির ট্যাংকির ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কারো কাছে কোন টাকা পয়সা চায়নি।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ