ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে নিয়ামতপুর ইউনিয়নে তিন সন্তানের জননী ধর্ষিত

স্টাফ রিপোর্টীর :- মো শফিকুল ইসলাম (আকাশ ) -ঝিনাইদহঃ ধর্ষণ হওয়া তিন সন্তানের জননী চিন্তা রানী দাস স্বামী রাজকুমার দাস গ্রাম রঘুনাথপুর পোস্ট অফিস বলরামপুর ইউনিয়ন- ৪ নম্বর নিয়ামতপুর -থানা -কালিগঞ্জ জেলা -ঝিনাইদহ -রঘুনাথপুর গ্রামে কথা বলেছি ভুক্তভোগী নারীর স্বজন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং সাধারণ জনগণের সাথে। জানতে চেয়েছিলাম এ বিষয়ে তাদের ৩ দেয়েদির বক্তব্যর মধ্যে স্বপ্না রানী জানান যে চিন্তা রানী একই গ্রামের প্রতিদিন প্রতিনিয়ত পাশের বাড়ি মশিয়ারের মাতব্বর -পিতা সাদেক আলী মাতব্বর -গ্রাম- কাকলাস -পোস্ট কোলা বাজার ইউনিয়ন কোলা বাজার -থানা -কালিগঞ্জ- জেলা -ঝিনাইদহ জীবন জীবিকার জন্য প্রতিদিনের ন্যায় গত ০৩/০৯/২০২৩ তারিখে আনুমানিক বেলা ১২:০৫ টার দিকে মশিয়ার এর বাড়ি গরুর খাবার (বিচুলি) কাটতে যায় বিচুলি কাটা শেষ করে প্রতিদিনের ন্যায় বাড়ির দিকে রওনা হওয়ার সময় পিছন দিক থেকে ধর্ষক মশিয়ার জাপটে ধরে ঘরের ভিতরে নিয়ে যাই এবং ধর্ষক মশিয়ার আগে থেকে প্ল্যান করে তার স্ত্রীকে কুষ্টিয়ায় বাপের বাড়ি পাঠায় এবং এই ঘটনা ঘটায় । চিন্তা রানীর সাথে ,চিন্তা রানীকে উপর্য পরিমানে ধর্ষণ করে ,ধর্ষণের পরে চিন্তা রানী মুমূর্ষ অবস্থায় তার নিজের দেয়েদীদের এর কাছে সব বিষয় খুলে বলে ,পরে গ্রামের স্থানীয় লোকজন এবং দেবররা মিলে চিন্তা রানী কে হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায় তাহার প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে এবং তাকে দুই ব্যাগ রক্ত দেওয়া হয় তিনি চিকিৎসা রত আছেন ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে এবং ওই গ্রামের ওয়ার্ড মেম্বার জানায় ধর্ষক মশিয়ার এর আগেও কয়েকটা মেয়ের সর্বনাশ করেছে তাতে ও তিনি ক্ষান্ত না হয়ে তিন সন্তানের জননী চিন্তা রানী তার মুখের আঁদার হয়ে দাঁড়ায়, তার থাবা থেকে সে নিজেকে বাঁচাতে পারল না চিন্তা রানী ।রঘুনাথপুর গ্রামের গ্রামবাসী জানায় চিন্তায় রানী মুমূর্ষ অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে আমরা এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি এবং দ্রুততম ধর্ষক মশিয়ার কে অ্যারেস্ট করে থানা হাজতে প্রেরণ করার দাবি এলাকাবাসীর। কালিগঞ্জ থানাধীন কর্তব্যরত অফিসার কে বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ধর্ষক মশিয়ার কে দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানাচ্ছে গ্রামবাসী।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ