উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়দেব চক্রবর্তীর সুদৃষ্টি কামনায় এলাকাবাসি

***ডেস্ক রিপোর্ট ***

লক্ষ্মীখোলার চান্নিরচক পাড়ায় এখনো কাঁদা মাটি নিয়ে রাস্তায় চলাচল। এলাকার জনপ্রতিনিধিদের বার বার বলেও কোন সাড়া নেই।

এখনো কাঁদা মাটির খেলা, জীবন জীবিকার এক সংগ্রামী পথ। অবহেলা অবহেলিত চিত্রের এক ডিজিটাল নামের বদনাম।

দাকোপ উপজেলার ১নং পানখালী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের চান্নিরচক পাড়ার ৫০০শ লোকের এক মাত্র চলাচলের রাস্তা এটা।

বিগত ৫০ বছরে এ পাড়ায় কোন উন্নয়ন মুলক কাজ হয়নি বলে পাড়া মহল্লাবাসি জানান।

পাড়া মহল্লার জনসাধারণ অনেকেই সাংবাদিকদের বলেন,ভোটের সময় আসলে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে ভোট নেয়। পর আর খোঁজ থাকে না।

এলাকার পরশ উল্লাহ নামের এক যুবক বলেন, এ পাড়ায় প্রায় ২০০ থেকে ২৫০ ভোটার রয়েছে। আর প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০শ লোকের বসবাস।

এখানে অধিকাংশ লোক গরীব অসহায় দিন মজুরী। অনেকে আবার ভ্যানচালক। সারা দিনের আয় রোজগারে চলে তাদের সংসার।

আমাদের আপাতত রাস্তাটা চলাচলের উপযোগী হলে পারতাম। রাস্তার এমন পরিস্থিতিতে ছেলে মেয়েদের স্কুল কলেজে যাতায়াতের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমরা কোন কিছু চাই না আমরা কাঁদা মুক্ত রাস্তা চাই।

ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হানজালা শেখ বলেন, বাজেট আপাতত নেই, তবে চেয়ারম্যানের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে। চেয়ারম্যান সাহেবও ভাবছেন। আসা করছি দ্রুত একটি ভালো ফলাফল আসবে।

এ বিষয় চেয়ারম্যান শেখ সাব্বির আহমেদ সাহেব বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এ পাড়ার রাস্তা কাঁদা মাটি। রাস্তায় চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। খুব কষ্টের ভিতর পাড়া মহল্লার জনসাধারণের জীবন জীবিকার তাগিদে যুদ্ধ করছে।

আমি চেষ্টা করছি, তাছাড়া আমাদের মাননীয় ইউএনও মহাদোয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

পানখালী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের লক্ষ্মীখোলার চান্নিরচক পাড়ার কেটে খাওয়া মানুষ।দিনমজুরী, সাধারণ জনগন, সুশীল সমাজ দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়দেব চক্রবর্তীর সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ